Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Welcome to Department of Agricultural Extension, Khamarbari, Lakshmipur Information! For any problem related to agriculture, you can call upazila agriculture office or agricultural call center at 16123 or Krishak Bandhu Seva at 3331 for expert advice. Thank you!  To get Agricultural Meteorological Information Service of Department of Agricultural Extension  Click on Bangladesh Agriculture Meteorological Information Service (BAMIS).  And to know immediately the name of pesticide with correct dosage when pest is affected in the crop field Click on the Pesticide Guidelines website. 

To encourage youth and women in agricultural business, under the Partner (DAM Unit) project, entrepreneurship and employment will be created by providing On-the-Job Training (OTJ) or On-the-Job Training (Residential) to the youth and women of Lakshmipur district. Applications are invited from interested youth (18-35) and women (18-45) in the relevant form by following the rules of the attached letter to the Office of the Agricultural Marketing Officer, Bagbari, Lakshmipur by 10th March 2025. Details


Title
বোরো মৌসুমে ধান চাষে ব্লাস্ট রোগ দমণে কৃষক ভাইদের করণীয়
Details

খবর

বোরো মৌসুমে ব্লাস্ট রোগে কৃষক ভাইদের করণীয়


বোরো ধানে বিক্ষিপ্তভাবে নেক ব্লাস্ট রোগের  প্রাদুর্ভাব  নিয়ে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দেখা দেয়ায় এ রোগ দমনে প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও কৃষক ভাইদের করণীয় সম্পর্কে এক বিবৃতিতে  বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এর উদ্ভিদ রোগ তত্ত্ব বিভাগের প্রধান ড. মো. আব্দুল লতিফ।


ড. লতিফ জানান, নেক ব্লাস্ট  ধানের একটি ছত্রাকজনিত রোগ। ধানের ফুল আসার পর শিষের গোড়ায় এ রোগ দেখা দেয়। শিষের গোড়ায় বাদামি অথবা কালো দাগ পড়ে। শিষের গোড়া  ছাড়াও যে কোন শাখা আক্রান্ত হতে পারে। আক্রান্ত শিষের গোড়া পচে যায় এবং ভেঙ্গে পড়ে। ধান পুষ্ট হওয়ার আগে আক্রান্ত হলে শিষের সব ধান চিটা হয়ে যায়। প্রকৃতপক্ষে, এ রোগের প্রাদুর্ভাব আবহাওয়ার উপর নির্ভরশীল। দিনের বেলায় গরম ও রাতে ঠাণ্ডা, শিশিরে ভেজা সকাল, মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, ঝড়ো আবহাওয়া এবং গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি এ রোগের জন্য খুবই অনুকূল। এরকম আবহাওয়া বিরাজ করলে বোরো মৌসুমে আবাদকৃত ধানের বিভিন্ন জাত ব্যাপকভাবে নেক ব্লাস্ট রোগাক্রান্ত হতে পারে।


নেক ব্লাস্ট রোগের আক্রমণ প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করা যায় না। সাধারণত কৃষক যখন জমিতে নেক ব্লাস্ট রোগের উপস্থিতি সনাক্ত করেন, তখন জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যায়। সে সময় অনুমোদিত মাত্রায় ঔষধ প্রয়োগ করলেও রোগ দমন করা সম্ভব হয় না। সেজন্য রোগের অনুকূল অবস্থা বিবেচনার পাশাপাশি এ রোগের জীবাণু যেহেতু দ্রুত বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়, তাই রোগটি দমনের জন্য কৃষক ভাইদের আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।  

এ রোগ দমনে করণীয় সম্পর্কে ড. লতিফ জানান, যেসব জমির ধান নেক ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়নি, অথচ উক্ত এলাকায় ব্লাস্ট রোগের অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করছে অথবা ইতোমধ্যেই কিছু স্পর্শকাতর আগাম জাতে এ রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা গেছে, সেখানে ধানের শিষ বের হওয়ার সাথে সাথে অথবা ফুল আসা পর্যায়ে ছত্রাকনাশক যেমন ট্রুপার (৫৪ গ্রাম/বিঘা) অথবা নেটিভো (৩৩ গ্রাম/বিঘা) শেষ বিকালে ৭-১০ দিন অন্তর দু’বার আগাম স্প্রে করতে হবে। ব্লাস্ট রোগের প্রাথমিক অবস্থায় জমিতে পানি ধরে রাখতে পারলে এ রোগের ব্যাপকতা অনেকাংশে হ্রাস পায়। এ বিষয়ে  আরো তথ্য রয়েছে ব্রি ওয়েবসাইটে (www.knowledgebank-brri.org) এবং স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা এ জন্য কৃষকভাইদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতে পারেন।

Images
Attachments
Publish Date
04/01/2022
Archieve Date
15/01/2022